শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

বাংলাদেশের ফুটবলে বিবর্তন

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

১৯৪৮ থেকে ২০২৫
মনোয়ার হক
প্রিন্ট ভার্সন
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

বাংলাদেশের ফুটবলের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ঘরোয়া আসরের নাম স্বাভাবিকভাবেই উঠে আসবে। যার যাত্রা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আমলে। ১৯৪৮ সালে ঢাকা প্রথম বিভাগ লিগের মাধ্যমে। ৭৭ বছরের ইতিহাসে ঘরোয়া আসরে কত যে বিখ্যাত দেশিবিদেশি খেলোয়াড়ের দেখা মিলেছিল তার হিসাব মেলানো মুশকিল। তারকার খ্যাতিটা এসেছিল মাকরানি ফুটবলারের মাধ্যমেই। মাকরানি আবার বিদেশি খেলোয়াড় নন। তারা লিগে অংশ নিতেন দেশি খেলোয়াড় হিসেবে। তাদের আগমন মূলত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান থেকে। পূর্ব বা পশ্চিম দেশটা তখন একটাই-পাকিস্তান। সে ক্ষেত্রে মাকরানিদের তো আর বিদেশি বলা যাবে না। অনেকের কাছে মাকরানি শব্দটা অচেনা হতে পারে। বিশেষ করে বর্তমান প্রজন্মের কাছে তো একেবারে অজানা।

প্রশ্ন হচ্ছে-বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত যে পশ্চিম পাকিস্তানি ফুটবলাররা ঢাকা লিগে দাপটের সঙ্গে খেললেন তাদের অধিকাংশকে মাকরানি বলা হয় কেন? দেশের ফুটবলে খুবই পরিচিত মুখ গোলাম সারোয়ার টিপু তাদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় খেলেছেন। তিনিই বিষয়টি খুলে বললেন, ‘করাচির পাশে মাকরান বলে ছোট এক এলাকা রয়েছে। যারা ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলায় পারদর্শী। বিশেষ করে ফুটবলে মাকরানের খ্যাতি ছিল অন্য রকম। পশ্চিম পাকিস্তানের বিভিন্ন ফুটবল টুর্নামেন্টে তাদের প্রাধান্য ছিল। মাকরান থেকেই মাকরানি। এরাই পরে ঢাকা লিগে খেলতে আসেন। অনেকে আবার কলকাতা লিগেও খেলেন। সম্ভবত ১৯৫৬ বা ’৫৭ সালের দিকে ঢাকা প্রথম বিভাগ লিগে প্রথম মাকরানির আগমন ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তানে করাচি কিকার্সে খেলা ইমাম বক্সকে দলভুক্ত করে পিডব্লিউডি। সেই থেকে মাকরানিরা একের পর এক আসতে থাকেন। মাকরানিদের খেলার মান এতটাই উন্নত ছিল যে প্রায় প্রতিটি ক্লাবই তাদের নাম রেজিস্ট্রেশন করত। মোহামেডান, ওয়ান্ডারার্স, ভিক্টোরিয়া, আজাদ, দিলকুশা, পিডব্লিউডির সেরা একাদশে অর্ধেক থাকতেন মাকরানিরা। ইপিআইডিসিতে (স্বাধীনতার পর বিজেএমসি) তো ১০ জনই ছিলেন মাকরানি।’

এ তো গেল মাকরানিদের কথা। স্বাধীনতার পরই ঢাকা প্রথম বিভাগ লিগে প্রথম বিদেশি ফুটবলারের দেখা মেলে। ১৯৭৪ সালে মোহামেডান ভারত থেকে প্রসাদ ও মিশ্র নামে দুজন ফুটবলারকে খেলায়। সেই থেকে বিদেশির আগমন। এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার ফুটবলাররা খেলেছেন বা খেলছেন। ১৯৮৭ সালে আবাহনীই প্রথম বিশ্বকাপ খেলা ইরাকের শামির সাকি ও করিম মোহাম্মদকে খেলায়। পালাবদল এখানেই শেষ নয়। পেশাদার লিগেই প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসী ফুটবলারের দেখা মেলে। ডেনমার্কপ্রবাসী জামাল ভূঁইয়াই প্রথম প্রবাসী হিসেবে লিগ খেলেন এবং জাতীয় দলেও আস্থার পরিচয় দিচ্ছেন। দীর্ঘ সময় ধরে তিনিই বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। জামালের অভিষেকটা হয় শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে। ফিনল্যান্ডের তারিক কাজী হচ্ছেন দ্বিতীয় প্রবাসী ফুটবলার। তিনি শুরু থেকেই বসুন্ধরা কিংসে খেলছেন। কানাডাপ্রবাসী কাজিম শাহ খেলছেন পুলিশ এফসিতে। জামালের মতো তাঁরাও জাতীয় দলেই খেলছেন। ধানমন্ডি ক্লাবের নামটি বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। ১৯৮৬ সালে তারাই প্রথম ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার উড়িয়ে আনে। তা-ও আবার একসঙ্গে চারজন। চমক থাকলেও তারা ততটা মানসম্পন্ন খেলোয়াড় ছিলেন না। মাকরানি ফুটবলার আবার বিদেশি হিসেবে খেলেন ১৯৭৭ সালে। সেবার কালা গফুরকে মোহামেডানে অন্তর্ভুক্ত করে। ৭৭ বছরের ইতিহাসে লিগে কত কিছুই না দেখা গেছে। যার সর্বশেষটা জাতীয় দলের মাধ্যমে। পৃথিবীর বিখ্যাত লিগ খেলা ফুটবলাররা এখন জাতীয় দলের হয়ে মাঠ কাঁপাচ্ছেন। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত খেলোয়াড় হিসেবে ফিফার অনুমতি নিয়ে হামজা দেওয়ান চৌধুরী, সামিত সোম ও ফাহামিদুল ইসলামরা গর্বের লাল-সবুজের জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন। কিউবা মিচেল ছাড়াও সামনে আরও প্রবাসীকে বাংলাদেশে দেখা যাবে।

এ পথটা মূলত বসুন্ধরা কিংস দেখিয়েছে। এত তাড়াতাড়ি কারও ভুলে যাওয়ার কথা নয়। পেশাদার লিগে খেলতে আসা নাইজেরিয়ান এলিটা কিংস্লে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন এ ক্লাবে খেলেই। কিংস তাঁর সব কাগজপত্র ঠিক করে দিয়েছে। কিংস শুরু থেকে বিশ্বকাপ খেলা কোস্টারিকার ড্যানিয়েল কলিনড্রেস, সেই সঙ্গে ব্রাজিলের রবসন রবিনহোর মতো উন্নতমানের বিদেশি এনে চমক দেখায়। এ থেকেই ভাবনা শুরু হয় নাগরিকত্ব দিয়ে বা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত খেলোয়াড়দের জাতীয় দলে খেলানোর ব্যাপারটি। হামজা, সামিত, ফাহামিদরা মূলত বাফুফের উদ্যোগে এলেও বসুন্ধরা কিংসের সহযোগিতা ছিল স্পষ্ট। কিউবা মিচেলতো বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেয়েছেন কিংস সভাপতি ইমরুল হাসানের উদ্যোগে।

মাকরানি, বিদেশি ও প্রবাসীরা স্থানীয়দের সঙ্গে খেলে দর্শকদের আনন্দ দিয়েছেন। মাকরানি খেলোয়াড়দের মধ্যে মুসা, কাদের বক্স, রসুল বক্স, আবিদ, ওমর, আসলাম, জব্বার, মওলা বক্স, তোরাব আলি, আমির বক্স, আইয়ুবদার, খোদা বক্স, আবদুল্লাহ, আলি নেওয়াজদের ছন্দ দেখে ফুটবলপ্রেমীরা নেচেছেন। তেমনি বিদেশিদের মধ্যে লাওন পিরিচ, পাকির আলি, এমেকা, নালজেগার, বিজন তাহেরি, জুকভ, রহিমভরা গ্যালারি মাতিয়েছেন। এ ছাড়া সুলেমান দিয়াবাতের মতো বিদেশিরা নজর কাড়ছেন। এখন আবার জাতীয় দলে হামজারা মাতাচ্ছেন। এত বিবর্তনে ফুটবলের মান কবে উন্নত হবে  সেটাই এখন অপেক্ষা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
ফলাফল
ফলাফল
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
বিগ ব্যাশে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
সর্বশেষ খবর
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ

এই মাত্র | জাতীয়

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ
সৈয়দপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গাছের চারা রোপণ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা
গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১
পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি
নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান
লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু
গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট
গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন
তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা