শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

খাল-নদীর বরিশালে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খাল-নদীর বরিশালে

ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি ‘ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল’। সম্প্রতি বরিশাল এবং ঝালকাঠি ভ্রমণকালে নদী ও খাল দেখলেও বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ফাঁকা মাঠ দেখেছি, ধান বা অন্য কোনো ফসলের দেখা মেলেনি। অথচ ছোটবেলা কুমিল্লার দাউদকান্দির নিচু অঞ্চলে বর্ষাকালে ধান হতে দেখতাম, যে ধানের গাছ পানির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লম্বা হতো। একই অঞ্চলে বড় বড় এলাকা ঘিরে দেওয়া হয়েছে গ্রাম্য রাস্তা ও বাঁধের মাধ্যমে। এরপর মাঝখানে পানি জমিয়ে ধান ও মাছ একসঙ্গে আবাদ করা হচ্ছে।

কোথাও কোথাও হাঁস চাষও যুক্ত হয়েছে। দাউদকান্দির ‘প্লাবনভূমিতে মাছ চাষ’ উদ্যোগ একসময় বেশ সাড়া ফেলেছিল। বৃহত্তর বরিশালে এমন সুযোগ আরও বেশি। অথচ মাইলের পর মাইল ঘুরে দেখলাম, এক ফসলের ওপর নির্ভর করে এলাকার মানুষ। বিশেষত বন্ধুর আদিনিবাস ঝালকাঠির রাজাপুর এলাকায় রাতযাপন ও অবস্থানকালে দেখলাম রাজার হালতে থাকতেই পছন্দ করে এলাকার মানুষ। এক ফসলের বেশি ফসল না করা বা মাছ, ধান ও হাঁসের সমন্বিত চাষ না করার পেছনে তাদের রাজকীয় সব যুক্তি। অথচ এই এলাকার কিছু অংশও যদি স্থানীয় ভাষায় ‘অফ সিজনে’ সমন্বিত চাষের আওতায় আনা যায়, তবে তা হতে পারে বেকারত্ব দূর ও গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নের অন্যতম দৃষ্টান্ত।

বরিশাল অঞ্চলে এবারই প্রথম যাওয়া। সেনাবাহিনীতে চাকরিকালে যখনই কোনো সেনানিবাসে অবস্থান করতাম, আশপাশের জেলায় দুর্যোগ মোকাবিলা, ত্রাণ বিতরণ, নির্বাচন বা অন্যান্য দায়িত্ব পালন করতে যেতে হতো। সেই সুবাদে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাই ঘুরে দেখেছি। কিন্তু বৃহত্তর বরিশালে আমাদের সময় কোনো সেনানিবাস ছিল না। এবার লম্বা ছুটি আর প্রিয় বন্ধুর আমন্ত্রণে সুযোগ হলো ঘুরেফিরে বরিশাল দেখার। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে বন্ধুর বাড়িতে থাকার আরেক উদ্দেশ্য ছিল মাঠের রাজনৈতিক অবস্থা কাছ থেকে দেখা। আমির হোসেন আমু ঝালকাঠির একজন প্রসিদ্ধ রাজনীতিবিদ ও বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা। অথচ তিনি এলাকায় অবাধ-সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচন হলে বারবারই হেরে যান বলে জানালেন এলাকার লোকজন। মূলত তিনি টাকা ছাড়া কারও কোনো কাজ বা উপকার করেন না বলেই জনশ্রুতি রয়েছে। ৫ আগস্টের পর তাঁর ঝালকাঠির বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতা আগুন দিলে পোড়া ও অক্ষত; দুই ধরনের টাকার বস্তা উদ্ধার করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ থেকে মানুষের ধারণা আরও পাকাপোক্ত হয় যে টাকার বাইরে কিছুই চিনতেন না আমির হোসেন আমু।

অন্যদিকে রাজাপুরের সংসদ নির্বাচনে পরপর বেশ কয়েকবার জয়লাভ করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়ার এককালের আস্থাভাজন নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম। এই বীর জীবনের শেষদিকে এসে কেন সব আদর্শ কবর দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেন, আওয়ামী লীগ কেন তাঁকে দলে ঠাঁই দিয়ে তথাকথিত সংসদ সদস্য বানাল, আর বর্তমানে জেলে আটক বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য ভবিষ্যতে কী অপেক্ষা করছে-তা নিয়ে তেমন আলোচনা কানে আসেনি। বরং তিনি মন্ত্রী হয়েও এলাকার জন্য তেমন কিছু করেননি, এমনটাই শোনা গেছে শতমুখে। অন্যদিকে পদ্মা ব্রিজ চালু হওয়ার পর এই এলাকায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার যে স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল, বাস্তবতা তার ধারেকাছেও যেতে পারেনি বলে মনে করে এলাকার বেকার তরুণ ও যুবসমাজ। বিশেষত এই এলাকায় ধান ও চালভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং পেয়ারা, নারকেল ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প গড়ে ওঠার প্রচুর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর কোনো সরকারি উদ্যোগ চোখে পড়েনি বলে অভিযোগ তরুণ সমাজের।

ঈদের আড্ডায় প্রায়ই উঠে আসে স্থানীয় বিএনপির নতুন কান্ডারি কে হবেন-এমন প্রশ্ন। একজন নিবেদিত হলেও অশিক্ষিত, আরেকজন সুশিক্ষিত হলেও জনবিচ্ছিন্ন, আবার কেউ কেউ বিশাল বাজেট নিয়ে মাঠে শোডাউন করে চলেছেন, এমন আলোচনা বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে। প্রায় প্রতি মহল্লা ও জনপদে বিএনপির অফিসগুলো সরগরম ছিল। তবে তালাবদ্ধ ছিল জামায়াতের কিছু অফিস। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন (চরমোনাই) নামক দলের হাতে গোনা কিছু অফিস দেখেছি। এনসিপি কিংবা অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব তেমন চোখে পড়েনি। তবে চোখে পড়ার মতো ছিল বেশ কিছু স্থাপনায় ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকা ম্যুরাল, ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্পকর্ম। সম্ভবত এসব স্থাপনায় শেখ মুজিব ও বিগত সরকারের নেতা-নেত্রীদের প্রতিকৃতি বা নামফলক ছিল। প্রায় এক বছর হতে চললেও ভাঙা ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় এসব স্থাপনা ফেলে রাখা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা ভেবে দেখা দরকার। অন্তত এসব এলাকা পরিষ্কার রাখার ক্ষেত্রে কার্পণ্য করা বা এ নিয়ে রাজনীতি করার যৌক্তিকতা বিবেচনার দাবি রাখে। দক্ষিণাঞ্চলে রাজনীতির আরেক ফ্যাক্টর আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি ঝালকাঠির পার্শ্ববর্তী মঠবাড়িয়া-ভান্ডারিয়া থেকে বরাবর নির্বাচন করে জয়ী হতেন। ঝালকাঠিতে নির্বাচন করেও একবার জয়ী হওয়ার কৃতিত্ব রয়েছে তাঁর ঝুড়িতে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি দুহাতে টাকা ও অস্ত্র বিলিয়ে তরুণ ও যুবকদের দিয়ে এলাকা নিয়ন্ত্রণে রাখেন।

তাঁরই এককালের কর্মী ও ব্যক্তিগত সহচর ছিলেন ওই এলাকার সর্বশেষ এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজ। স্থানীয় মানুষের মতে, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর প্রভাব খাটিয়েই মহারাজ ব্যক্তিগতভাবে প্রচুর অর্থসম্পদের মালিক বনে যান। পরে এই টাকাই তাঁকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলতে সহায়তা করে। সর্বশেষ নির্বাচনগুলোতে তিনি নিজেই আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন এবং বলা চলে টাকার জোরেই একপর্যায়ে জয়লাভ করেন। সুদে আসলে সেই টাকা উদ্ধারের কাহিনিও বেশ রসিয়ে বলেছেন এলাকার মুরুব্বিরা।

মুরুব্বিদের মতে, পুরো দক্ষিণাঞ্চল ছিল দুঃসাহসী মানুষের প্রতিচ্ছবি। বর্তমানেও কিছু কিছু মানুষের মাঝে সেই দুঃসাহস লক্ষ করা যায়, তবে তা দেশপ্রেম বা দেশগড়ার ক্ষেত্রে নয় বরং দুর্নীতির ক্ষেত্রে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এই সেই অঞ্চল যেখানে, বেশ কিছু সড়ক, সেতু ও কালভার্টের কাজ না করলেও বিগত সরকারের এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজের পরিবার থেকে নির্বাচিত ঠিকাদার নামক ডাকাতদের হাতে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন স্থানীয় এলজিইডির কর্মকর্তারা। এমন খবর বেরিয়েছে পত্রিকায়। দুদক বাস্তবে সরকারি বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রকল্পে কোনো উন্নয়নকাজের অস্তিত্ব না পেয়ে মামলা করেছে। এর মধ্যে এমপি মহারাজের ভাই মিরাজের প্রতিষ্ঠান ইফতি ইউটিসিএল লিমিটেড বাঁশ ও সুপারি গাছ দিয়ে সাঁকো বানিয়ে গার্ডার সেতুর জন্য বরাদ্দ ৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা তুলে নেন। এমন দুঃসাহস মানুষ কোথা থেকে কেমন করে পায়, সে প্রশ্নের উত্তরে রাজনীতিতে পচন ধরার কথা বলেন স্থানীয় বিজ্ঞজনরা। কথা প্রসঙ্গে উঠে এলো এলাকার দুঃসাহসী কৃতীসন্তান ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নাম। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরের সাতুরিয়া নামক গ্রামে নানার বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা এ কে ফজলুল হক। দেশের স্বার্থে পাকিস্তানিদের চোখে চোখ রেখে কথা বলে শেরেবাংলা বা বাংলার বাঘ উপাধি পেয়েছিলেন সেই বীর দেশপ্রেমিক। শেখ মুজিবের রাজনৈতিক গুরু ও মেন্টর ছিলেন শেরেবাংলা। তাই তাঁর জন্মভিটা দেখতে গিয়েছিলাম। তবে হতাশ হয়েছি এই জন্মভিটাটি দেখে। বিশাল এলাকাজুড়ে বাড়িটি আজ জঙ্গলে পরিপূর্ণ। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে সামনের কাছারিঘরের ইমারত। ভিতর বাড়ির অবস্থাও জীর্ণশীর্ণ। ঝুঁকি নিয়েই বাস করছে কয়েকটি পরিবার। জিজ্ঞেস করেছিলাম এটা কার বাড়ি? উত্তর এলো যারা বসবাস করছে, তাদের। অথচ বাড়ির সামনেই বিশাল সাদা পাথরে লেখা সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কর্তৃক এই ভবনগুলো সংরক্ষিত। কে জানে এই পাথর আর সংরক্ষণের কথা বলে কত টাকা খরচ হয়েছে? মনে পড়ল ‘মুজিব শতবর্ষ’ উদ্যাপন আর শত শত ভাস্কর্য নির্মাণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচের কথা। লাখ লাখ ভক্তের তথা চেতনাজীবীর কথা। অথচ একজন শেখ মুজিব গড়ার কারিগর শেরেবাংলার জন্মভিটাকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর কেউ নেই। শেরেবাংলার মূল বাড়ি দেখতে বরিশালের চাখার গিয়েছিলাম। জন্মভিটার চেয়ে অনেক উন্নত সেখানকার অবকাঠামো। তবে জাদুঘরে শেখ মুজিবের সঙ্গে শেরেবাংলার ছবির প্রিন্ট এত নিম্নমানের যে তা রুচির দুর্ভিক্ষের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

বরিশাল ও ঝালকাঠিতে বিশাল এলাকাজুড়ে আমড়া ও পেয়ারাবাগান। অন্যান্য গাছের বাগানও আছে বিশাল সব এলাকাজুড়ে। আবার প্রায় সব বাগানের গাছের সারির মাঝে নানা গভীরতার নালা রয়েছে। এসব নালায় ও নালাসংলগ্ন ডোবায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে কমপক্ষে হাঁটুসম পানি থাকে বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়। অথচ সেখানে মাছ চাষের কোনো উদ্যোগ নেই। নদী ও খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ দেখেছি থাইল্যান্ডে। চীনে দেখেছি হাঁসের চাষ। বৃহত্তর বরিশালে এসবই সম্ভব বলে মনে হলো। কিন্তু তেমন উদ্যোগ দেখা গেল না। প্রচুর গাছ রয়েছে এলাকাজুড়ে। অথচ এসব গাছ রোপণে কোনো পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয় না। ফলে অতি ঘন করে লাগানো গাছগুলো কাক্সিক্ষত মাত্রায় বড় হচ্ছে না বা ভবিষ্যতে কাঠ বানানোর উপযোগী হয়ে হৃষ্টপুষ্ট হচ্ছে না। আবার বিভিন্ন ধরনের অপ্রয়োজনীয় গাছেরও আধিক্য দেখা যায়, যা থেকে ফল বা কাঠ কিছুই পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এসব গাছের আধিক্যের কারণে মূল্যবান গাছগুলোও বড় হতে পারছে না। এ নিয়ে সচেতনতা বাড়ালেই পরিবেশের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নেও দক্ষিণাঞ্চল একটি মডেল হয়ে উঠতে পারে। নদীকেন্দ্রিক পর্যটনেরও প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে বরিশালে। ভারতের কেরালা রাজ্যে নদীকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যাপক জনপ্রিয়, যা বরিশালেও সম্ভব। কিন্তু ‘কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মত’। শেরেবাংলার মতো হিম্মতওয়ালা মানুষ এখন বরিশালে না থাকলেও আছেন মহারাজ, মিরাজ, সাদিক আবদুল্লাহ আর আমুর মতো লোকজন। সরকারের প্রায় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের টাকায় বৃহত্তর বরিশালে বহু সরকারি স্থাপনা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। অথচ স্টেডিয়াম, হাসপাতাল, সরকারি বালক-বালিকা নিকেতনসহ বহু প্রতিষ্ঠানের রক্ষণাবেক্ষণে অবহেলা সাক্ষ্য দেয়, ‘আমু আসে আমু যায়, কিন্তু মানুষের খামু খামু স্বভাব যায় না।’ আসছে নির্বাচনে বরিশাল অঞ্চলে শেরেবাংলার আদর্শে উজ্জীবিত জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হোক, এটাই প্রত্যাশা।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
সর্বশেষ খবর
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপিটাল ড্রামাতে মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু নিবেদিত ‘মিথ্যে প্রেমের গল্প’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু নিবেদিত ‘মিথ্যে প্রেমের গল্প’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

১০ সের ওজনের বেল!
১০ সের ওজনের বেল!

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলগাছিতে বিএনপির পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বদলগাছিতে বিএনপির পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে যুক্ত হলো পাসকি ফিচার, যেসব সুবিধা রয়েছে
ফেসবুকে যুক্ত হলো পাসকি ফিচার, যেসব সুবিধা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া
রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান
শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে